কণা-এ্যাকসিলারেটর

80.00৳ 

পৃষ্ঠাঃ ১৩৮
প্রকাশসালঃ প্রথম প্রকাশ, জুন ১৯৭৭
কন্ডিশনঃ দুর্লভ, এভারেজ
বইয়ের ধরণ: বিজ্ঞান বিষয়ক
প্রকাশনী: বাংলা একাডেমি

2 in stock

Purchase this product now and earn 80 Points!
Description

বিশেষ কোন ভূমিকা না করেই গৌতম রহমান যখন “এ্যাকসিলারেটর কথা”র পাণ্ডুলিপিখানি আমার হাতে দিয়ে বললেন: একটু দেখে দেবেন আর ঐ সঙ্গে ভূমিকাটাও লিখে দেবেন, তখন সত্যি বলতে কি একটু হকচকিয়ে গিয়েছিলাম। কারণ দ্বিবিধ। প্রথমতঃ এ্যাকসিলারেটরের উপর বাংলা ভাষায় আর বই নেই। সুতরাং পরিভাষার ধকল কাটিয়ে বিষয়-বস্তুকে হৃদয়গ্রাহী করা রীতিমত দুঃসাধ্য ব্যাপার। দ্বিতীয় কারণটা ব্যক্তিগত। একটু খুলে বললে পরিষ্কার হবে। ইতিমধ্যে এ্যাকসিলারেটর টেক্সোলজি বেশ পরিব্যাপ্ত হয়ে গেছে। নানা জাতের মেশিন-ছোট, মাঝারি, বড় ও তাবশেষে সত্যিকারের “দত্যি-দানো” যেন নানা প্রকারের বৈজ্ঞানিক সূত্রের সাথে তাল মিলিয়ে ‘মুনরেস’ লাগিয়ে দিয়েছে। এদের কিছু কিছু আমি চোখে দেখেছি-কর্মকর্তাদের সাথে কিছুটা আলাপ আলোচনা করেছি এবং দু’ একটার সাথে কিছুদিন ট্রেনিং উপলক্ষে জড়িত থাকলেও আমার বেশীর ভাগ সময় কাটে আমাদের ঢাকা আণবিক গবেষণা কেন্দ্রের “বেবী-মেশিন” টির সাথেই। সুতরাং এ্যাকসিলারেটর বিষয়ে যাকে বলে বিশেষজ্ঞ, যে আমি নই। সুতরাং এ কথাটা রহমানকে সারণ করিয়ে দিতেই তিনি অস্ত্র ছুঁড়লেন: বেবীই বলুন আর খোকাই বলুন এদেশে ও বস্তুটির সেবা-যত্ন টিমসহ আপনিই যখন করে আসছেন, তখন আপনিই ত যথার্থ (?) লোক। ধারালো অস্ত্র। এ নিয়ে তাই আর কথা বাড়াইনি। এর পর পাণ্ডুলিপি পড়ে আমার প্রথম সন্দেহ দূরীভূত হয়ে যায় নিমেষে। জটিল তত্ত্ব ও তথ্যগুলো তিনি পরিবেশন করেছেন বেশ স্বচ্ছন্দগতিতে নানারকম সহজবোধ্য নক্শা ও ছবির সাহায্যে। এজন্যে বিষয়বস্তু পরিষ্কার হয়েছে, সুখপাঠ্যও হয়েছে। মাঝে মাঝে তিনি রসেরও সঞ্চার করেছেন। “আলকেমিস্টদের লেবরেটরী, লিনিয়ার এ্যাকসিলারেটরের “হ্যাঁ স্যার, না স্যার”, “ফার্মীর থিয়োরী দাঁড় করানো,” “বিয়োগ যাছ ধরা পড়া” ইত্যাদি কার্টন স্কেচগুলি লেখকের “পা মার্টিতে রেখে চলার” কথাটাই সারণ করে দেয়। এগুলোতে………

Reviews (0)

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “কণা-এ্যাকসিলারেটর”

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Shipping & Delivery